রাজশাহীর তানোরে পুর্ববিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসিয়ে বসে আনতে প্রতিপক্ষ পুকুরে মাছ চুরির নাটক করে (সাজানো ঘটনায়) থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়নের (ইউপি) তানোর-নিয়ামতপুর সীমান্ত সংলগ্ন মালশিরা ফসলি মাঠে এ ঘটনা ঘটেছে।
মালশিরা গ্রামে থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দুরে নির্জন ফসলি মাঠের মধ্যে পুকুরের অবস্থান।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,মালশিরা গ্রামের মৃত হারেজ আলী সোনারের পুত্র সুলতান আলী বাদি হয়ে একই গ্রামের ছাইফুল ইসলাম (৪০),মাসুদ (৩৫),মুজাম্মেল হক (৫২) এবং মান্দা উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের বাবুকে (৪২) বিবাদী করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
গ্রামবাসি বলছে, গ্রাম থেকে এক কিলোমিটার দুরের জনমানবশূন্য নির্জন মাঠে পুকুর। যেখানে দিনে বিষ দিলেও কেউ টের পাবে না। অথচ কে বা কারা বিষ দিলো তা নিশ্চিত না হয়েই সুনির্দিষ্ট করে অভিযোগ করা হচ্ছে, এতেই প্রমাণ হয় এটা সাজানো নাটক।এছাড়াও পুকুর সৃস্টির পর থেকে কোনোদিন পুকুরে এমন ঘটনা ঘটেনি, হঠাৎ করেই ঘটানো ঘটলো, আবার যথারীতি নাম ঠিকানাও পাওয়া গেলো এটা কিসের আলামত? তারা বলেন, অভিযোগকারীকেই হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিৎ কারণ তিনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন তারাই পুকুরে বিষ দিয়েছে।
ওদিকে সকাল ১০টার দিকে বিষ দিয়েছে আর উনি জানতে পেরেছেন বিকেলে এরই মধ্যে ৫ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে।তার অভিযোগ সত্যি হলে ওই পুকুরে কমপক্ষ ২০ লাখ টাকার মাছ থাকার কথা।কারণ বিষ দেয়ার পর পরই পুকুরের সব মাছ মরে যায় না।
এদিকে বিবাদী সুলতান আলীর দাবি অভিযুক্তদের সঙ্গে জমি ও পুকুর নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এর জের ধরে গত ২৩ অক্টোবর সকাল ১০টার দিকে মালশিরা মৌজার সরকারি পুকুরে বিষ প্রয়োগ করা হয়। এতে প্রায় ৪ থেকে ৫ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মারা যায়।খবর পেয়ে সুলতান আলী ঘটনাস্থলে গিয়ে পুকুরের পানিতে ভাসমান মৃত মাছ দেখতে পান এবং পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং ১ নম্বর আসামি ছাইফুল ইসলামের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও একটি ছবি উদ্ধার করে।
অন্যদিকে সচেতন মহলের ভাষ্য, কেউ অপরাধ সংঘটিত করতে গেলে সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিয়ে যাবার কথা নয়। এখন ডিজিটাল যুগ কারো জাতীয পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ছবি সংগ্রহ করা খুব একটা দুরুহ নয়। এখন প্রশ্ন হলো কেউ যদি শক্রতা করে কারো পরিচয় পত্র ও ছবি সংগ্রহ করে কোনো অপরাধ সংঘটিত করে তবে দায় কার ?
এদিকে ভুক্তভোগী সুলতান আলী এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “বিবাদীদের সঙ্গে দীর্ঘদিনের শত্রুতার জেরে তারা আমার পুকুরে বিষ দিয়েছে। এতে আমার প্রায় পাঁচ লাখ টাকার মাছ মারা গেছে। আমি এ ঘটনার বিচার চাই। এবিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মালশিরা গ্রামে থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দুরে নির্জন ফসলি মাঠের মধ্যে পুকুরের অবস্থান।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,মালশিরা গ্রামের মৃত হারেজ আলী সোনারের পুত্র সুলতান আলী বাদি হয়ে একই গ্রামের ছাইফুল ইসলাম (৪০),মাসুদ (৩৫),মুজাম্মেল হক (৫২) এবং মান্দা উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের বাবুকে (৪২) বিবাদী করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
গ্রামবাসি বলছে, গ্রাম থেকে এক কিলোমিটার দুরের জনমানবশূন্য নির্জন মাঠে পুকুর। যেখানে দিনে বিষ দিলেও কেউ টের পাবে না। অথচ কে বা কারা বিষ দিলো তা নিশ্চিত না হয়েই সুনির্দিষ্ট করে অভিযোগ করা হচ্ছে, এতেই প্রমাণ হয় এটা সাজানো নাটক।এছাড়াও পুকুর সৃস্টির পর থেকে কোনোদিন পুকুরে এমন ঘটনা ঘটেনি, হঠাৎ করেই ঘটানো ঘটলো, আবার যথারীতি নাম ঠিকানাও পাওয়া গেলো এটা কিসের আলামত? তারা বলেন, অভিযোগকারীকেই হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিৎ কারণ তিনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন তারাই পুকুরে বিষ দিয়েছে।
ওদিকে সকাল ১০টার দিকে বিষ দিয়েছে আর উনি জানতে পেরেছেন বিকেলে এরই মধ্যে ৫ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে।তার অভিযোগ সত্যি হলে ওই পুকুরে কমপক্ষ ২০ লাখ টাকার মাছ থাকার কথা।কারণ বিষ দেয়ার পর পরই পুকুরের সব মাছ মরে যায় না।
এদিকে বিবাদী সুলতান আলীর দাবি অভিযুক্তদের সঙ্গে জমি ও পুকুর নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এর জের ধরে গত ২৩ অক্টোবর সকাল ১০টার দিকে মালশিরা মৌজার সরকারি পুকুরে বিষ প্রয়োগ করা হয়। এতে প্রায় ৪ থেকে ৫ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মারা যায়।খবর পেয়ে সুলতান আলী ঘটনাস্থলে গিয়ে পুকুরের পানিতে ভাসমান মৃত মাছ দেখতে পান এবং পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং ১ নম্বর আসামি ছাইফুল ইসলামের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও একটি ছবি উদ্ধার করে।
অন্যদিকে সচেতন মহলের ভাষ্য, কেউ অপরাধ সংঘটিত করতে গেলে সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিয়ে যাবার কথা নয়। এখন ডিজিটাল যুগ কারো জাতীয পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ছবি সংগ্রহ করা খুব একটা দুরুহ নয়। এখন প্রশ্ন হলো কেউ যদি শক্রতা করে কারো পরিচয় পত্র ও ছবি সংগ্রহ করে কোনো অপরাধ সংঘটিত করে তবে দায় কার ?
এদিকে ভুক্তভোগী সুলতান আলী এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “বিবাদীদের সঙ্গে দীর্ঘদিনের শত্রুতার জেরে তারা আমার পুকুরে বিষ দিয়েছে। এতে আমার প্রায় পাঁচ লাখ টাকার মাছ মারা গেছে। আমি এ ঘটনার বিচার চাই। এবিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আলিফ হোসেন